Skip to main content

ক্যাওড়া-কুইজ (সংগৃহীত)


  

 বিভিন্ন  জায়গা  থেকে  সংগৃহীত বাক্যসংকোচনের সংকলন :
    ------------------------------------------------------------- 
1.    যে কলম দিয়ে শ্রীকৃষ্ণ রাধাকে প্রেমপত্র লিখতেন = শ্যাম-পেন
2.    জাপানী কুস্তিগীরকে বিদায় জানাবার সময় কি বলতে হয় = টাটাসুমো
3.    লঙ্কা গাছের ডাল = লঙ্কাকান্ড
4.    ফ্রিজে রাখা সীম = হিমসিম
5.    বোকা বাঁদর = ফুলকপি (fool-কপি)
6.    বাঁদর ধারার ফাঁদ = কপিকল
7.    দরজার হাতল  = বাহুডোর (বাহু-door)
8.    সূর্যদেব = রবি ঠাকুর
9.    মন্দ আশা = কুয়াশা
10. যে গাড়ির হেডলাইট বিগড়েছে  = অন্ধকার (অন্ধ-car)
11. যে নিয়ম জানে = নজরুল (knows-rule)
12. রাজার বাণী = কিংবদন্তি (king-বদন্তি)
13. চায়ের সাথে মাছ ভাজা = চাওমীন (চা ও মীন)
14. যে বন্দুক ধীরে চলে = স্লোগান (slow-gun)
15. কূলের আচার = কুলাচার
16. কুচি কুচি করে কাটা কুল = কুলকুচি
17. বেড়ালের বমি = catwalk (cat-ওয়াক)
18. সেক্সি কুকুর = hotdog
19. সমকামী পুরুষের মৃতদেহ = গেলাশ (gay-লাশ)
20. প্রেমের সৃষ্টিকর্তা = লাভজনক
21. যার কোনো রাগ, ক্ষোভ নেই = রোশনাই (রোষ-নাই)
22. যমজ ছেলে = বাইসন (bi-son)
23. যে মেশিনের সাহায্যে অঙ্ক করা যায় = কলঙ্ক (কল-অঙ্ক)
24. অবিবাহিত মেয়ে = কন্যাকুমারী
25. যে শহর কাউকে দূরে সরিয়ে দিয়ে পরক্ষণেই কাছে টেনে নেয় = GOA (go + )
26. Mr. City = Sri Nagar
27. No zip = chen-nai (চেন-নাই)
28. Make juice = bana-ras (হিন্দি: बना-रस)
29. Do acting - Kar-natak (কর-নাটক)
30. Mummy's maid - Mumbai (mum- বাঈ )
31. Elephants night - guj-rat (গজ-রাত)
32. রাজার পোশাক  - Rajkot (Raj-Coat)
33. সবুজ দরজা  হরিদ্বার
34. যে শহর মন কেড়ে নেয় = দিল-লি
35. মুম্বাই-এর জুহু সমুদ্রসৈকতে যে অভিনেত্রী চা বিক্রি করেন = জুহি চা-ওয়ালা
36. Answer State - Uttar Pradesh
37. Snake land – Nagpur / Nagaland
38. Rhythm of eyes - naini-taal
39. Large state - Maha-rastra
40. এখনকার ভাগ্য = Luck-now
41. লম্বা মহিলা = শিলং, Shillong (She-long)

------------------------------------------------------------------------------------------

Comments

Popular posts from this blog

নরেন্দ্রপুরের স্মৃতিকথা (Memoirs of RKM Narendrapur) : পর্ব ১০ : ইতিহাস ক্লাস

**********************************************************************      “ ইতিহাসে পাতিহাস, ভূগোলেতে গোল, অঙ্কেতে মাথা নেই, হয়েছি পাগল ”  বহুদিনের পুরোনো ছড়া  |  আমরা সবাই ছোটবেলায় এটা শুনেছি  |  ‘পাতিহাস’ বলতে কি বোঝানো হয়েছে জানিনা, তবে দুটো মানে বের করা যায়  |  এক, পাতিহাস ডিম পাড়ে, আর ডিম মানেই স্যারের দেওয়া ‘গোল্লা’  |  অন্য মানেটা ক্রিকেটের ‘Duck’ যার অর্থও শূন্য  |  মোদ্দা কথা ইতিহাসে নম্বর পাওয়া দুষ্কর  |  “পরীক্ষার্থী হত ইতি উত্তর লেখবার সময়াভাব, সাময়িক স্মৃতিনাশ এবং স্যারের স্কেল মাপা চেকিং”  |   ফলাফল মুখের হাসিতে ইতি টেনে দেওয়ার উপযোগী মার্কশীট  | পাঠকমাত্রেই মানবেন যে ইতিহাসের সাথে ঘুমের একটা নিবিড় সম্বন্ধ আছে  |  তা সে ইতিহাস বই হোক বা ইতিহাস ক্লাস  |  ছাত্রজীবনে সন্ধ্যাবেলা অন্য যেকোনো সাবজেক্ট পড়ার সময় দিব্বি জেগে থাকতাম. কিন্তু ইতিহাস বই খুললেই কেন জানি পাঁচ মিনিটেই ঘুম চলে আসতো ! আমি তো একবার ক্লাস নাইনে একবার ইতিহাস পরীক্ষা চলাকালীনই ঘুমি...

কাজের মাসি

কাজের মাসি গতকাল আনন্দবাজারের রবিবাসরীয় তে একটা লেখা পড়লাম কাজের মাসিপিসি দের নিয়ে | এ প্রসঙ্গে নিজের কিছু অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল – তখন আমি যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে পড়ি আর থাকি গড়ফা নামক একটি জায়গায় মেসবাড়িতে | আমাদের মেসে রান্না, বাসন মাজা, ঘর পরিষ্কার ইত্যদি কাজ করত সবিতা দি | সদা হাস্যমুখ এই সবিতাদির বাড়ি ছিল নরেন্দ্রপুরে | মাঝেমাঝেই সবিতাদির নানা উদ্ভট কথাবার্তায় আমরা যারপরনাই পুলকিত হতাম | আমাদের মেসের মনোজিত আর সুদীপকে চিরকাল সবিতাদি ‘মনোদীপ ভাই’ আর ‘সুজিত ভাই’ বলেই ডেকে এসেছে, বহুবার সংশোধন করার চেষ্টা করেও কোনো লাভ হয়নি | আমাকে বলত ‘মোটাভাই’ | স্কচ বাইট কে বলত ‘কসবা’ | মাছের ঝোল, মাংসের ঝোল কে বলত ‘মাছের তরকারী’ আর ‘মাংসের তরকারী’ | তখনো তৃনমূল ক্ষমতায় আসেনি, একদিন সবিতাদি এসে বলল, “ও ভাই জানো, আমাদের পাড়ায় কাল রাতে ঝামেলা হয়েচিল, এখন নতুন কি একটা পার্টি এসেচে না - ‘তিন আঙ্গুল’ না ‘দুই আঙ্গুল’ কি একটা নাম, তাদের সাথে ছি পি এমের | মারপিট ও হয়েচে |” আমরা প্রথমে ভেবেছিলাম নতুন কোনো পার্টি সত্যিই বোধহয় এসেছে যাদের চিহ্ন ওই আঙ্গুলমার্কা ভিকট্রি সাইন ! মিনিট খানেক পর...

নরেন্দ্রপুরের স্মৃতিকথা (Memoirs of RKM Narendrapur) : পর্ব ৩ - ঘন্টা, আলু এবং ব্রহ্ম

নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনে ছাত্রদের দৈনন্দিন আবাসিক জীবনকে নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছে এই ছোট্ট ছড়াটা - “ নরেন্দ্রপুরে সময় ঘন্টাময় , খাদ্য আলুময় , চিন্তা ব্রহ্মময়  | ” অনেকদিন আগে শোনা এই ছড়ার রচয়িতার নাম আমার জানা নেই , কিন্তু ছড়াটা এতটাই প্রাসঙ্গিক যে এটা আমার মনের মধ্যে যেন গেঁথে গেছে  | ************************************************************ প্রথম ভাগ : ঘন্টা বাস্তবিকই আমাদের আবাসিক জীবন ছিল ঘন্টা-নিয়ন্ত্রিত  |   ভোর পাঁচটায় rising bell শুনে ঘুম ভাঙতো , তারপর ঘন্টার তালে তালে সেই যে লেজ তুলে দৌড় শুরু হত , সেটা থামত রাত সাড়ে দশটা নাগাদ , ‘lights out’ এর ঘন্টাধ্বনি শুনে  |   চার বেলা ডাইনিং হলে খেতে যাওয়ার ঘন্টা , প্রার্থনা কক্ষে যাবার ঘন্টা , স্কুলে যাবার ঘন্টা , হোস্টেলে পড়া শুরু করার ঘন্টা , খেলতে যাবার ঘন্টা , রাত্রে শুতে যাবার ঘন্টা – আমাদের প্রতিটা কাজ ছিল ঘন্টা-নিয়ন্ত্রিত  | প্রতিদিন এই সময়ে-অসময়ে ঘন্টা বাজানোর জন্য প্রত্যেক ভবনে (হস্টেলে) প্রতি মাসে দু’জন ছাত্রকে নিয়োগ করা হতো , এদের বলা হতো ‘...