**********************************************************************
“ ইতিহাসে পাতিহাস, ভূগোলেতে গোল, অঙ্কেতে মাথা নেই, হয়েছি পাগল ”
“ ইতিহাসে পাতিহাস, ভূগোলেতে গোল, অঙ্কেতে মাথা নেই, হয়েছি পাগল ”
বহুদিনের পুরোনো ছড়া | আমরা সবাই
ছোটবেলায় এটা শুনেছি | ‘পাতিহাস’ বলতে কি বোঝানো হয়েছে জানিনা, তবে দুটো মানে বের করা
যায় | এক, পাতিহাস ডিম পাড়ে, আর ডিম মানেই স্যারের দেওয়া ‘গোল্লা’ | অন্য মানেটা
ক্রিকেটের ‘Duck’ যার অর্থও শূন্য | মোদ্দা কথা ইতিহাসে নম্বর পাওয়া দুষ্কর | “পরীক্ষার্থী
হত ইতি উত্তর লেখবার সময়াভাব, সাময়িক স্মৃতিনাশ এবং স্যারের স্কেল মাপা চেকিং” | ফলাফল মুখের হাসিতে ইতি টেনে দেওয়ার উপযোগী মার্কশীট |
পাঠকমাত্রেই মানবেন যে ইতিহাসের
সাথে ঘুমের একটা নিবিড় সম্বন্ধ আছে | তা সে ইতিহাস বই হোক বা ইতিহাস ক্লাস | ছাত্রজীবনে
সন্ধ্যাবেলা অন্য যেকোনো সাবজেক্ট পড়ার সময় দিব্বি জেগে থাকতাম. কিন্তু ইতিহাস বই
খুললেই কেন জানি পাঁচ মিনিটেই ঘুম চলে আসতো ! আমি তো একবার ক্লাস নাইনে একবার ইতিহাস
পরীক্ষা চলাকালীনই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম পনেরো মিনিট |
নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনে
পড়াকালীন নীচু ক্লাসে আমাদের ইতিহাস পড়াতেন প্রবীরদা | সাধাসিধে বয়স্ক মানুষ
প্রবীরদার ক্লাসে থাকত এক অদ্ভুত
তন্দ্রাচ্ছন্ন পরিবেশ, ঘুম-ঘুম ভাবটা ছাত্র থেকে
স্যার সবার মধ্যেই সংক্রামিত হয়ে পড়ত | তখন আমরা ক্লাস সেভেনে পড়ি - একদিন স্যার ভারতবর্ষে হূণ আক্রমন সম্বন্ধে
পড়াচ্ছেন | ছাত্রদের
সাথে সাথে স্যারের চোখের পাতাও ভারী হয়ে এসেছে | ঘুমের ঘোরে হূণদের
নৃশংসতার উদাহরণ দিতে গিয়ে স্যার বললেন, "হূণরা বড় বড় হাতির উপর থেকে পাহাড়দের নীচে ফেলে দিত | নীচে পড়বার সময় মৃত্যুভয়ে পাহাড়রা যে আর্তনাদ করত তা শুনে হূণরা পরিতৃপ্তি
লাভ করত " আমরা
যে কজন সেদিন ভাগ্যচক্রে জেগে ছিলাম তারা সবাই একসাথে বলে উঠলাম, "স্যার, আপনি
বললেন হূণরা হাতির উপর থেকে পাহাড় ফেলে দিত | ওটা হবে
পাহাড়ের উপর থেকে হাতি ফেলে দিত |"
স্যার এক মুহূর্তের জন্য চমকে গিয়ে তারপর নিজেকে সামলে নিয়ে
বললেন, "আসলে আমি পরীক্ষা করছিলাম যে তোমরা আমার পড়ানো
মন দিয়ে শুনছ কি না " | প্রশংসনীয় প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব !!
ইতিহাসে উত্তর লেখার ক্ষেত্রে প্রবীরদা “Quantity matters, quality doesn’t” ধারনায় বিশ্বাসী ছিলেন | ওনার সম্বন্ধে আমাদের স্কুলে একটা গুজব প্রচলিত ছিল যে উনি নাকি স্কেল দিয়ে
উত্তরের সাইজ মেপে নম্বর দেন | আসলে উত্তরের ভেতরে কি কি লিখছে সেটা না পড়ে
উত্তরের সাইজ দেখে তিনি নম্বর দিতেন | ফলে আমরা দুধে ইচ্ছামতো জল মেশাতাম | কেউ
কেউ আবার এত পরিমানে জল মেশাতো যে তাতে দুধের আনুপাতিক ভাগহার প্রায় শূন্য শতাংশে
গিয়ে পৌছোত | এই রকমই এক বন্ধু একবার যা খুশি তাই লিখে প্রবীরদার হাতে প্রচুর
নম্বর পেয়েছিল | যেমন রজার বেকন সম্বন্ধে টিকা লিখতে গিয়ে সে লিখেছিল, “রজার বেকন
ছুরি, কাঁচি, ব্লেড ইত্যাদি আবিষ্কার করেছিলেন..” | কাকতালীয় ভাবে সেই লাইনটার
উপরেই প্রবীরদা পেল্লায় সাইজের টিক মার্ক দিয়েছিলেন !! যাইহোক, পরের পরীক্ষায় একটু
গোলমাল হয়ে যায় | পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকে এবারও সেই বন্ধু ভালো নম্বর পাবার আশায়
মস্তিষ্কের উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় দেয় | কিন্তু পরীক্ষার পর জানা গেল যে দুই
সেকশনের খাতা এক্সচেঞ্জ করে স্যাররা চেক করবেন | ফলে আমাদের খাতা দেখলেন অন্য
স্যার, আর ওই সেকশনের খাতা দেখলেন প্রবীরদা | বোঝো কান্ড !! অন্য সেকশনের স্যারটি
উত্তর পড়ে নম্বর দিতেন, ফলে আমাদের এই বন্ধুটি সেবার পাশ করতে পারে নি |
ইতিহাসের উত্তর লেখার
প্রসঙ্গে আমাদের এক বন্ধুর নামোল্লেখ না করাটা রীতিমতো অন্যায় হবে | বন্ধুটির আসল
নাম যাই হোক না কেন আমাদের কাছে সে ‘লালগোলা এক্সপ্রেস’ নামে পরিচিত ছিল | আসলে সব
পরীক্ষা শেষেই তার মার্কশীটে লাল কালির গ্যালারি তৈরী হয়ে যেত | আমাদের সঙ্গে এই
বন্ধুটি তিন বছর মিশনে পড়েছিল, এই সময়ের মধ্যে তাকে বাংলা বাদে অন্য কোনো বিষয়ে
কখনো পাশ করতে আমি দেখি নি | মিশনে নতুন ক্লাসে প্রমোশনের নিয়ম খুব strict হওয়া
সত্বেও বন্ধুটি কি করে ক্লাস এইট অব্দি পৌঁছেছিল সেটাই আশ্চর্যের বিষয় ! যাইহোক,
আমাদের এই বন্ধুটি একবার ইতিহাসে চল্লিশের মধ্যে এক পেয়েছিল, সমস্ত প্রশ্ন attempt করে | সেবার স্যার (শক্তিপদদা) ক্লাসের মধ্যে ওর
খাতাটা অন্য একজন ছাত্রকে দিয়ে রিডিং পড়িয়ে গোটা ক্লাসকে শুনিয়েছিলেন | রীতিমতো
সিনেমার স্ক্রিপ্ট ! যেমন "মোজেস বললেন তোমরা সবাই এগিয়ে যাও, আমি তোমাদের সাথে আছি, তোমাদের কোনো চিন্তা নেই ..." অথবা "আমিও
ফ্রি, তুমিও ফ্রি, নবাব কিনলে আরাম
ফ্রি” | এরকমই আরো বহু বিস্ময়কর জিনিস সেখানে লেখা ছিল, কিন্তু এতদিন বাদে আমার এই
দুটো জিনিসই মনে আছে |
![]() |
লালগোলা এক্সপ্রেসের কোনো ফটো নেই, শক্তিপদ দার একটা ফটো রয়েছে, সেটাই দিলাম |
সিনিয়র সেকশনে আসার পর ক্লাস
এইটে আমাদের ইতিহাস পড়াতেন অসিতদা | এই প্রথম আমার ইতিহাস ভালো লাগতে শুরু করলো | ক্লাস 10-য়েও আমাদের উনিই পড়িয়েছিলেন | আসলে অসিতদা ইতিহাস বিষয়টাকে ইন্টারেষ্টিং করে
পড়াতেন | অন্যদিকে উত্তর লেখার ক্ষেত্রে
অসিতদা “Quality matters, quantity
doesn’t”- এই ধারনায় বিশ্বাসী ছিলেন | এছাড়াও অসিতদার একটা ভীষণ পার্সোনালিটি
ছিল | ডন টাইপের | ছাত্ররা বেশ ভয় করত ওনাকে | কিন্তু মিশন থেকে পাশ করে বেরোনোর
পর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে স্কুলে গিয়ে দেখেছি অসিতদা রীতিমতো ‘মাই ডিয়ার’ লোক |
অসিতদার সাথে আমি, ২০১১ সালে স্কুলের বার্ষিক প্রদর্শনীতে |
এরপর ক্লাস নাইনে আমাদের
ক্লাস নিতেন শচীনদা (শ্রী শচীন্দ্রনাথ মন্ডল) | শান্তশিষ্ট অমায়িক ভদ্রলোক | ভালো
পড়াতেন | তবে উত্তর লেখার ক্ষেত্রে ওনার ফিলোজফি ছিল “Quality and quantity both matter” ! ফলে ভালো নম্বর পাওয়ার
জন্য আমরা নানা রকম কায়দা করতে শুরু করলাম | যেমন - নিজের কথা “জনৈক ঐতিহাসিক
বলেছেন..” বলে চালানো | স্যারও কাটতে পারতেন না, এত এত ঐতিহাসিক আছেন, কেউ না কেউ
যে ওটা বলেননি তার কি প্রমান ? আমাদের জিজ্ঞাসা করলে আমরা বলব, “স্যার, কোথায় একটা
পড়েছি, ভদ্রলোকের নামটা ঠিক মনে পড়ছে না, কিন্তু কোটেশনটা মনে আছে |” দ্বিতীয়তঃ, আমরা
লিখতাম বিশাল বড় বড় উত্তর, তার শুরুর দিকটা আর শেষের দিকটা পাঠযোগ্য হস্তাক্ষরে তথ্যসমৃদ্ধ
রাখতাম, আর ভিতরের দিকে অপাঠ্য, দুর্বোধ্য হাতেরলেখায় গোঁজামিল দিতাম | রীতিমতো
ম্যাজিকের মত কাজ করত এই ফর্মুলা | তৃতীয়তঃ, ধরা যাক দশটা পয়েন্ট লিখতে হবে | কিন্তু মনে পড়ছে মাত্র সাতটা | কুছ পরোয়া নেহি, তিনটে পয়েন্ট রিপিট করে দিলাম,
কিন্তু পরপর না, আসল পয়েন্টগুলোর মাঝে গ্যাপে গ্যাপে | যেমন, ষোড়শ মহাজনপদের ১৬ টা
রাজ্যের নাম আমার কোনদিন মনে থাকত না, ওই ১ম, ২য় আর ৩য় নামগুলো আমি ৯, ১২ আর ১৫ নম্বরে রিপিট করে দিতাম, প্রতিবার ফুল মার্কস পেয়েছি ওই
প্রশ্নে | এরকমই আরো নানা রকম ফন্দি-ফিকিরের আশ্রয় নিতাম আমরা |
![]() |
শচীনদা (ফটোটা স্যারের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেওয়া ) |
আমাদের ব্যাচের ছেলেদের
মধ্যে পাঁচ-ছ’টা রেফারেন্স বই ঘেঁটে নীল-সবুজ-কমলা নানা রঙের পেন ব্যবহার করে
ইতিহাসের নোটস বানানোর খুব চল ছিল, বিশেষতঃ ক্লাস নাইন-টেনে | স্যারের ক্লাস নোটের
চেয়েও নিজেদের বানানো নোটসের উপরেই আমাদের ভরসা ছিল বেশি | ওই নোটসের খাতাটা ছিল
আমাদের প্রাণ, পারতপক্ষে কেউ নিজের খাতাটা অন্য কাউকে ছুঁতে দিত না | সেইসব খাতা
আজও আমার কাছে রাখা আছে, অনেক দিন পরপর সেসব নাড়াচাড়া করে পুরোনো দিনের গন্ধ খুঁজি |
© অর্ঘ্য দাস (মাধ্যমিক ২০০২)
দুর্গানগর, ৩১-০৮-২০১৫
====================================================================
====================================================================
পরবর্তী
সংযোজন :
“পরিতোষদা”
উপরের লেখাটায়
নরেন্দ্রপুরের কয়েকজন ইতিহাস শিক্ষককে নিয়ে লিখেছি কিন্তু পরিতোষদার কোনো উল্লেখ
করিনি | আসলে আমি বাংলা মিডিয়ামে পড়তাম তাই কোনদিন পরিতোষদার ক্লাস করার সৌভাগ্য
(বা দুর্ভাগ্য) হয়নি | তবে ক্লাস এইটে সারদানন্দ ভবনে থাকার সূত্রে পরিতোষদাকে কাছ
থেকে দেখেছি | এছাড়াও বন্ধুদের থেকে ওনার সম্বন্ধে গল্পও কম শুনিনি | সব মিলিয়ে
পরিতোষদাকে যতটুকু চিনেছি তাতে তাঁকে অদ্ভুত, খামখেয়ালী, আত্মকেন্দ্রিক
স্বভাবের মানুষ বলেই আমার মনে হয়েছে |
ইতিহাসে
পরীক্ষায় উত্তর লেখার ক্ষেত্রে পরিতোষদার নিয়ম ছিল : “Neither quality not quantity matters. The only thing which
matters is – Impression” | মোদ্দা কথায় – ভগবানকে তুষ্ট
রাখলে প্রসাদ মিলবে | নম্বর না দেওয়ার ভয় দেখিয়ে exhibition-এর আগে বাচ্চাদের দিয়ে
কাজ করিয়ে নিতে ওনার জুড়ি ছিল না |
পরিতোষদার
খামখেয়ালীপনার একটা নিদর্শন ছিল সময়ে অসময়ে বাচ্চদের ডেকে নিজের কাজ করিয়ে নেওয়া |
আমি ক্লাস এইটের সেকেন্ড টার্মে পরিতোষদার ব্লকে থাকতাম | তখন অনেকবার দেখেছি
প্রায় অকারণে বাচ্চাদের ডেকে এমন সব কাজ করাতেন পরিতোষদা যার কোনো মানে হয় না |
যেমন একবার একজন ছাত্রকে ডেকে নিজের ঘরে নিয়ে যান উনি | তারপর ওনার টেবিলের উপরে
পড়ে থাকা একটা পেন আর তার পাশে থাকা একটা পেনদানি দেখিয়ে বলেন, “এই পেনটাকে ওই
পেনদানির মধ্যে রেখে দে” ! কি আশ্চর্য !! এগুলো তবু সহ্য করা যায়, কিন্তু
মাঝরাত্তিরে কোনো ছেলেকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে নিজের ঘরে নিয়ে যাওয়া আর তারপর বলা, “এই
সাবান কেস আর গামছাটা বাথরুমে রেখে আয়” – জ্বালাতনের চূড়ান্ত | শুনতে প্রায়
অবিশ্বাস্য মনে হলেও বেশ কয়েকবার এটা ঘটেছিল আমাদের ব্যাচের ছেলেদের সাথেই | যদিও
আমাকে কোনোদিন এসব ভোগ করতে হয়নি, আসলে যাদেরকে উনি পড়াতেন তারাই ওনার victim হত |
আমরা
পরিতোষদার নাম দিয়েছিলাম ‘বস্তুর বাপ’ | গল্পটা একটু গোলমেলে | পরিতোষদার একটা
মুদ্রাদোষ ছিল কথায় কথায় “বুঝেছিস তো ?” বলা | প্রায় প্রতিটা বাক্যের শেষে তিনি ওই
লেজুড় টা যোগ করতেন | তা ওই শব্দদুটো পরিতোষদার উচ্চারণের অস্পষ্টতার কারণে
“বু...স তো ?” টাইপের শোনাত | এক রবিবার বিকালে দেখি পরিতোষদা একটা বাচ্চা ছেলের
হাত ধরে সারদানন্দ ভবনের লনে পায়চারী করছেন | খোঁজ নিয়ে জানলাম ওটা স্যারের ছেলে |
যাইহোক, পরিতোষদা নিজের ছেলেকে লনে ঘুরতে ঘুরতে নানা উপদেশ দিচ্ছিলেন আর সব কথার
শেষে জিজ্ঞাসা করছিলেন, “বু...স তো ?” উপদেশগুলো ভবনের বারান্দা থেকে শোনা না
গেলেও ওই সব কথার শেষের “বু...স তো ?” আওয়াজটা ফিকে হয়ে গিয়ে দূর থেকে ‘বস্তু’
শব্দের মত শোনাচ্ছিল | সেদিনই ভবনে রটে যায় যে পরিতোষদার তাঁর ছেলেকে ‘বস্তু’ বলে
সম্বোধন করেন, অর্থাৎ কিনা ওনার ছেলের ডাকনাম হল ‘বস্তু’ ! সেই থেকে পরিতোষদার নাম
হয়ে যায় ‘বস্তুর বাপ’ !!
==================================================================
![]() |
‘বস্তুর বাপ’ |
For more posts related to "নরেন্দ্রপুরের স্মৃতিকথা" click here
নবাব কিনলে আরাম ফ্রি :D seriusly কিসব advertisement :D সত্যিই অসিতদা একদম মাই ডিয়ার মানুষই বটে |
ReplyDeleteশেষে অটোগ্রাফ নেবার দিন "ভালো থাকিস , ভালো রাখিস |" বলে অটোগ্রাফ দিতেন |
অসিতদা আর শচীনদার দৌলতেই ইতিহাস আমার অন্যতম প্রিয় বিষয়ে পরিণত হয় :)
Deleteshachindranath mondal-r boi amar khub priyo chilo. ini-i ki tini? hingshe hochhe tora onar kache itihas porechis bole :)
ReplyDeleteহ্যাঁ রে, ইনিই তিনি | সত্যি খাসা একটা বই লিখেছিলেন বটে !! আমরা যখন ক্লাস নাইনে পড়ি তখন বইটা প্রকাশিত হয় | স্যার বলেছিলেন ৩৫ টা রেফারেন্স বই ঘেঁটে তিনি ওই বইটা লিখেছিলেন | :)
DeleteBesh bhalo hoeche lekhata... tor lekha jotokhon pori schooler bhetor acchi mone hoe... :)
ReplyDeleteযাক ফিজিক্স নিয়ে পড়াশুনা করে অন্ততঃ একটা লাভ হয়েছে | একটা ভার্চুয়াল টাইম মেশিন বানাতে পেরেছি | কি বলিস ? :)
DeleteParitosh Chowdhury nei keno? obosyo uni Bangla medium e poran ni...kintu...uni Saradananda bhaban e chhilen!!
ReplyDeleteহ্যাঁ, আসলে ওনার ক্লাস করিনি বলে এই লেখায় ওনার কথা উল্লেখ করিনি | ভবন-সম্পর্কিত অভিজ্ঞতার সূত্রে ওনাকে নিয়ে একটা লেখা লিখব পরে একদিন | সত্যি, সেসময় সারদানন্দ ভবন একটা চিড়িয়াখানা গোছের ছিল - একদিকে মুনি মহারাজ, অন্যদিকে এই পরিতোষদা , সঙ্গে গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো শুভেন্দুদা ... :)
ReplyDelete